বড় শিল্প গ্রুপ এখন কাজুবাদামে

#কাজুবাদাম_এর_দাম #কাজুবাদাম_খাওয়ার #উপকারিতা_কাজুবাদামের_উপকারিতা #কাজুবাদামের_পুষ্টিগুণ #কাজুবাদামের_দাম_ কাজুবাদামের_ছবি _কাজুবাদামের_উপকারিতা_ও_অপকারিতা_কাজুবাদাম_এর_উপকার

প্রথমেই কাজু বাদাম নিয়ে জেনে নিন গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রশ্ন ।

কাজু বাদামের বিজ্ঞান সম্মত নাম কি?

কাজু বাদামের বিজ্ঞান সম্মত নাম হল Anacardium Occidentale।
কাজু বাদামের ইংরেজি কি?

কাজু বাদাম এর ইংরেজি হল Cashew।

এবার আমরা জেনে নেব কাজু বাদামের পুষ্টি উপাদান সম্পর্কে।


কাজু বাদামের পুষ্টি উপাদান:

  • খাদ্যশক্তি 
  • জল 
  • কার্বোহাইড্রেট 
  • প্রোটিন 
  • ফ্যাট 
  • শর্করা 
  • ফাইবার
  • নিয়াসিন 
  • থায়ামিন
  • রিবোফ্লাভিন
  • ফোলেট
  • ভিটামিন সি 
  • ভিটামিন এ 
  • ভিটামিন ই 
  • ভিটামিন বি ৬ 
  • ভিটামিন কে
  • পটাশিয়াম 
  • সোডিয়াম 
  • ক্যালসিয়াম 
  • ম্যাগনেসিয়াম 
  • আয়রন 
  • ফসফরাস 
  • জিঙ্ক
  • স্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড
  • মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড
  • পলি-আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড


প্রতি ১০০ গ্রাম কাজু বাদামের পুষ্টি উপাদান:

  • খাদ্যশক্তি – ৫৫৩ ক্যালোরি
  • জল – ৫.২০ গ্রাম
  • কার্বোহাইড্রেট – ৩০.১৯ গ্রাম
  • প্রোটিন – ১৮.২২ গ্রাম
  • ফ্যাট – ৪৩.৮৫ গ্রাম
  • শর্করা – ৫.৯১ গ্রাম
  • ফাইবার – ৩.৩ গ্রাম
  • নিয়াসিন – ১.০৬২ মিলিগ্রাম 
  • থায়ামিন – ০.৪২৩ মিলিগ্রাম
  • রিবোফ্লাভিন – ০.০৫৮ মিলিগ্রাম
  • ফোলেট – ২৫ মাইক্রোগ্রাম 
  • ভিটামিন সি – ০.৫ মিলিগ্রাম
  • ভিটামিন ই – ০.৯০ মিলিগ্রাম
  • ভিটামিন বি ৬ – ০.৪১৭ মিলিগ্রাম
  • ভিটামিন কে – ৩৪.১ মাইক্রোগ্রাম 
  • পটাশিয়াম – ৬৬০ মিলিগ্রাম
  • সোডিয়াম – ১২ মিলিগ্রাম
  • ক্যালসিয়াম – ৩৭ মিলিগ্রাম
  • ম্যাগনেসিয়াম – ২৯২ মিলিগ্রাম
  • আয়রন – ৬.৬৮ মিলিগ্রাম
  • ফসফরাস – ৫৯৩ মিলিগ্রাম
  • জিঙ্ক – ৫.৭৮ মিলিগ্রাম
  • স্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড – ৭.৭৮৩ গ্রাম
  • মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড – ২৩.৭৯৭ গ্রাম
  • পলি-আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড – ৭.৮৪৫ গ্রাম

এবার আমার কাজু বাদামের উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেব।

১. কাজু বাদাম রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে:
কাজু বাদাম রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। একটি গবেষণায় এটা প্রমানিত হয়েছে যে কাজু বাদাম রক্ত চাপ কম করতে সাহায্য করে।

২. কাজু বাদাম হার্টের জন্য উপকারী:
কাজু বাদাম হার্টের জন্য উপকারী। কারণ এটি আমাদের শরীরের খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কম করে এবং ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। ফলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি অনেকটাই কম হয়।

৩. কাজু বাদাম হজম শক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে:
কাজু বাদাম হজম শক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে। কারণ কাজু বাদামের মধ্যে আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার। যা হজম শক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে।

৪. কাজু বাদাম ক্যান্সার প্রতিরোধ করে:
কাজু বাদাম ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। কারণ কাজু বাদামের মধ্যে আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করতে।

৫. কাজু বাদাম হাড়ের জন্য ভালো:
কাজু বাদাম হাড়ের জন্য খুবই উপকারী। কারণ কাজু বাদামের মধ্যে আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম। যা হাড় শক্ত করতে ও মজবুত করতে সাহায্য করে।

৬. ডায়াবেটিসের জন্য উপকারী:
কাজু বাদাম ডায়াবেটিসের জন্য উপকারী। রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা স্থিতিশীল করতে সাহায্য করে কাজু বাদাম।

৭. দাঁত ও মাড়ি সুস্থ রাখে কাজু বাদাম:
দাঁত ও মাড়ি সুস্থ রাখতে সাহায্য করে কাজু বাদাম। কারণ এর মধ্যে আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম। যা দাঁত ক্ষয় রোধ করতে সাহায্য করে কাজু বাদাম।

৮. পিওথলির পাথর প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে কাজু বাদাম:
আরো পড়ুন :Everest Kashmirilal Brilliant Red Chilli Powder Review – এভারেস্টের কাশ্মীরিলাল মরিচের গুঁড়ো।
কাজু বাদাম পিওথলির পাথর প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। কারণ কাজু বাদামের মধ্যে আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার। যা পিওথলির পাথর প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।

৯. কাজু বাদাম রক্ত শূন্যতা দূর করে:
কাজু বাদাম রক্তশূন্যতা দূর করতে সাহায্য করে। কারণ কাজু বাদামের মধ্যে আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রন। যা রক্ত শূন্যতা দূর করতে সাহায্য করে।

১০. কাজু বাদাম চুলের জন্য উপকারী:
কাজু বাদাম চুলের জন্য খুবই উপকারী। কারণ কাজু বাদামের মধ্যে আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, জিংক। যা চুলের পুষ্টি জোগাতে সাহায্য কর। ফলে চুল উজ্জ্বল এবং মজবুত হয়।
১১. কাজু বাদাম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে:
কাজু বাদাম আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে‌। কারণ কাজু বাদামের মধ্যে আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট।

যা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

১২. কাজু বাদাম কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে:
কাজু বাদাম কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে‌‌। কারণ কাজু বাদামের মধ্যে আছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার, যা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।

কাজু বাদামের ব্যবহার:
কাজু বাদাম আমরা যখন খুশি সরাসরি খেতে পারি।
কাজু বাদাম অনেক মিষ্টিতে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
কাজু বাদাম ক্ষীর এবং হালুয়া বানাতেও ব্যবহার করা হয়।
কাজু বাদাম স্নাক্সের সঙ্গে সামান্য মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
কাজু বাদাম খাওয়ার সঠিক পরিমাণ:
কাজু বাদাম যদি প্রতিদিন নিয়মিত খাওয়া হয়, তাহলে তার সঠিক পরিমাণ হল পাঁচ থেকে আটটি, প্রত্যেকদিন কাজু বাদাম খাওয়া যেতে পারে।

কাজু বাদাম খাওয়ার সঠিক সময়:
কাজু বাদাম খাওয়ার সঠিক সময় হল সকাল বেলা খালি পেটে।
এছাড়াও যখন ইচ্ছা তখনই খাওয়া যেতে পারে কাজু বাদাম।

এবার আমরা জেনে নেব কাজু বাদামের অপকারিতা সম্পর্কে।

যেসব ব্যক্তিদের অ্যালার্জি আছে সেই সব ব্যক্তিদের কাজুবাদাম খাওয়া থেকে দূরে থাকাই ভালো। কারণ কাজু বাদামের মধ্যে অ্যালার্জি আছে। অ্যালার্জি লক্ষণ হবে গায়ে চুলকানি, ফুসুরি, ফোলা ভাব, লাল ভাব ইত্যাদি।
অতিরিক্ত মাত্রায় কাজু বাদাম খাওয়ার ফলে ডায়রিয়া হতে পারে।
অতিরিক্ত মাত্রায় কাজু বাদাম খাওয়ার ফলে শরীরে উচ্চ রক্তচাপ সৃষ্টি হতে পারে, ফলে হার্ট অ্যাটাক, ষ্ট্রোক হতে পারে।
অতিরিক্ত মাত্রায় কাজু বাদাম খাওয়ার ফলে পেট ব্যথা, পেটে ফোলা ভাব, গ্যাস, অম্বল সৃষ্টি হতে পারে।
অতিরিক্ত মাত্রায় কাজু বাদাম খাওয়ার ফলে কিডনিতে খারাপ প্রভাব পড়তে পারে।


প্রতিদিন কিভাবে কাজু খাবেন?
স্নাক্স এর জন্য মধু বা লবণ ভাজা।
সালাদ বা নাড়া ভাজা যোগ করা যেতে পারে।
কাঁচাও খাওয়া যেতে পারে।
আমি কি খালি পেটে কাজু খেতে পারি?
খালি পেটে কাজুবাদাম খাওয়ার ফলে শরীরে প্রচুর পরিমাণে শক্তি পাওয়া যায়।

কাজু দামি কেন?
কাজু বাদাম পুরো প্রক্রিয়াটি করতে প্রচুর শ্রম লাগে এবং খুবই বিপদজনক।

কাজু কি চুলের জন্য ভালো?
হ্যাঁ, কাজু চুলকে চকচকে করতে সাহায্য করে।

কাজু কি মেয়েদের জন্য ভালো?
কাজু একটি পুষ্টিকর খাবার, যা মেয়েদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।

কাজুবাদাম এর দাম কত?

বাংলাদেশে এর দাম ২০২৩বাংলাদেশে কাজু বাদাম ১-কেজি এর দাম ৳ ১,০৫০ টাকা।

কাজুবাদাম এর স্বাদ এবং স্বাস্থ্য উপকারের কারণে খাবার প্রেমীদের মধ্যে জনপ্রিয়। অন্যান্য সমৃদ্ধ খাবারের সাথে মিষ্টি আইটেমগুলিতে বিশেষ গন্ধ যুক্ত করার জন্য এটি দুর্দান্ত।

‘কাজুবাদাম সম্ভাবনাময় খাত। দেশীয় বাজারে চাহিদা বাড়ছে। আবার রপ্তানিতে ভিয়েতনাম ও ভারতের সঙ্গে প্রতিযোগিতার সক্ষমতা রয়েছে আমাদের। এ জন্য এই খাতে বিনিয়োগ করেছে বিএসআরএম। কাজুবাদামের মতো খাতের সম্ভাবনা উন্মোচন করতে কৃষি মন্ত্রণালয়ও উৎসাহ দিয়েছে আমাদের। আমরা শুধু কারখানায় বিনিয়োগ করছি না, কয়েক বছরে দেড় হাজার কৃষককে প্রশিক্ষণও দিয়েছি। কারণ, উৎপাদন বাড়লে বাংলাদেশি কাজুবাদামের ব্র্যান্ড গড়ে তোলা যাবে।’ মোহাম্মদ মনির হোসেন, বিএসআরএম গ্রুপের হেড অব করপোরেট স্ট্র্যাটেজি অ্যান্ড প্রজেক্টস

এক দশক আগেও কাজুবাদাম প্রক্রিয়াজাতের কোনো কারখানা ছিল না দেশে। পার্বত্য চট্টগ্রামে সনাতন পদ্ধতিতে খোসা ভেঙে কেউ কেউ বিক্রি করতেন এই বাদাম। ২০১৬ সালে চট্টগ্রামে প্রথম তরুণ উদ্যোক্তা শাকিল আহমেদের হাত ধরে কাজুবাদাম প্রক্রিয়াজাত কারখানা গড়ে ওঠে। এরপর কয়েক বছরের ব্যবধানে ছোট-মাঝারি আকারের অনেক কারখানা চালু হয়। এখন এই খাতে বড় বিনিয়োগ নিয়ে আসছে বড় শিল্প গ্রুপগুলো। দেশের চাহিদা মিটিয়ে কাজুবাদাম রপ্তানিতে নাম লেখাতে চায় এসব শিল্প গ্রুপ।

বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, গত পাঁচ বছরে গড়ে প্রতিবছর ৪৫২ কোটি ডলারের কাজুবাদাম রপ্তানি হচ্ছে বিশ্ববাজারে। এর ৯০ শতাংশই রপ্তানি করছে ভিয়েতনামসহ মাত্র ৫টি দেশ। তবে আমদানিকারক দেশের সংখ্যা অনেক। ন্যূনতম কোটি ডলারের কাজুবাদাম আমদানি করছে, এমন দেশের সংখ্যা ৪৫। শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, নেদারল্যান্ডস, চীন ও যুক্তরাজ্যের মতো দেশ। তাই এই বাজারগুলোতে রপ্তানির সম্ভাবনা দেখছেন উদ্যোক্তারা।

কাজুবাদাম প্রক্রিয়াজাত করে দীর্ঘ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে খাবার উপযোগী বাদাম তৈরি করা হয়। কাজুগাছে কাজু আপেলের নিচে খোসাসহ বাদাম যুক্ত থাকে। কাজু আপেল থেকে খোসাসহ বাদাম আলাদা করে প্রথমে সূর্যের তাপে শুকিয়ে আর্দ্রতা কমিয়ে আনা হয়। এরপর কারখানায় নিয়ে প্রক্রিয়াজাত করে খোসা ছাড়িয়ে বাদাম আলাদা করা হয়। ধূসর বাদামি রঙের কাঁচা কাজুবাদামের খোসায় রয়েছে উরুশিওল নামের একধরনের জৈব যৌগ। নিয়মিত এই উপাদানের সংস্পর্শে চামড়ায় চুলকানি ও ঘা হয়। এই উপাদান যাতে বাদামের সংস্পর্শে না আসে, সে জন্যই দীর্ঘ প্রক্রিয়াজাতের মাধ্যমে যেতে হয় বলে জানালেন এই খাতের উদ্যোক্তারা। ২০১৯ সালে প্রতি কেজি কাঁচা কাজুবাদামের কৃষক পর্যায়ে দাম ছিল ৪০ টাকা। পরের বছর প্রতি কেজি ৫৫ টাকায় বিক্রি হয় কাজুবাদাম। গত বছর প্রতি কেজি বিক্রি হয় ১০০ টাকা করে। এ বছর প্রতি কেজি ১৩০ টাকায় বিক্রি হয়েছে খোসাসহ বাদাম। মূলত বাদাম কিনতে কারখানাগুলোর কাড়াকাড়ির কারণে দাম অস্বাভাবিক বেড়েছে। দাম পাওয়ার কারণে প্রতিবছর কাজুবাদামের আবাদ বাড়ছে। কৃষি বিভাগও কাজুবাদামের আবাদ বাড়াতে প্রকল্প হাতে নিয়েছে।

২০২২ সালে বিশ্বে প্রস্তুত বাদাম রপ্তানি হয় ৪০৩ কোটি ডলারের। তার মধ্যে ২৬৭ কোটি ডলারের বাদাম রপ্তানি করেছে ভিয়েতনাম। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারত। তাদের রপ্তানি ৩৫ কোটি ডলারের।

কাজুবাদাম রপ্তানিতে একসময় ভারত ছিল শীর্ষে। তবে ২০০৭ সাল থেকে ভারতকে হটিয়ে শীর্ষ স্থান দখল করে নেয় ভিয়েতনাম। ভারতে অভ্যন্তরীণ চাহিদা বাড়তে থাকায় রপ্তানি কমতে থাকে। সেই থেকে বিশ্ববাজারে ভিয়েতনামের প্রক্রিয়াজাত বাদামই খাচ্ছে বিশ্বের অধিকাংশ মানুষ।

ভিয়েতনাম ক্যাশো অ্যাসোসিয়েশনের তথ্যে দেখা যায়, ভিয়েতনামের বাদামের মান নিয়ে ক্রেতা দেশগুলোর অভিযোগের তালিকা লম্বা হচ্ছে। মূলত দীর্ঘদিন কাঁচা কাজুবাদাম গুদামজাত রাখার কারণে মান খারাপ হচ্ছে। এরপরও বিকল্প বড় বাজার না থাকায় ভিয়েতনামমুখী হচ্ছেন ক্রেতারা।

কাজুবাদাম প্রকল্পের পরিচালক শহীদুল ইসলাম বলেন, খুব অল্প সময়ে কাজুবাদামের ২২টি ছোট-বড় কারখানা গড় উঠেছে দেশে। যেভাবে আবাদ বাড়ছে ও নতুন নতুন কারখানা হচ্ছে, তাতে সামনে দেশের চাহিদা মিটিয়ে কাজুবাদাম রপ্তানিতে নাম লেখাবে বাংলাদেশ।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *